নিউইয়র্কের খলিল বিরিয়ানীর এক ছাঁদের নীচে বসে উপভোগ করুন ঝালমুড়ি, শীতের পিঠাসহ বাংলাদেশী এবং চাইনিজ খাবারের স্বাদ – সাংবাদিক হাবিব রহমান
মনে মন মিলুক
হাতে মিলুক হাত
হ্রদয়ে হ্রদয়ে মিলুক
জিভে মিলুক স্বাদ!
আপনাদের জিভে নতুনত্বের স্বাদ দিতে নিউইয়র্কে ব্রঙ্কসের খলিল ফুড কোর্টে আমাদের নতুন সংযোজন -কুড়মুড়ে মুচমুচে ঝালমুড়ি।
ভালোবাসার জন্মভূমি হচ্ছে পেট।পেট খুশ তো দিল খুশ। হ্রদয় যদি খুশী থাকে তখন ভালোবাসার নদীতে বান ডাকে।
ভালোবাসা কিংবা প্রেম সবগুলোকে সজীব রাখতে বর্ণিল খাবার দাবারের কোন জুড়ি নেই।বাংগালির প্রেম ভালোবাসার শুরু বাদাম চিবোতে চিবোতে।দুজনের মাঝখানে বাদামের ঠোঙ্গা রেখে খোসা ছড়িয়ে বাদামি স্বপ্ন উড়িয়েই বাংগালির রোমান্টিকতা শুরু।তারপর ঝালমুড়ি……। রিকসায় হুড তুলে কাঁচা মরিচ, শর্ষের তেল আর টক আচার মাখানো ঝালমুড়ি খাওয়ার যে কি মজা তা রসিক মাত্রই জানেন।
ঝালমুড়ির প্লেট বা ঠোঙ্গা সামনে নিয়ে প্রিয়সঙ্গ উপভোগের জন্য একটা সুন্দর পরিবেশ চাই। আর তা আছে ব্রঙ্কসের খলিল ফুড কোর্টে। তাই চলে আসুন। এক ছাঁদের নীচে বসে উপভোগ করুন ঝালমুড়ি, শীতের পিঠা সহ ঐতিহ্যবাহী বাংলাদেশী এবং চাইনিজ খাবারের স্বাদ। আমাদের এখানে পার্টি করার ব্যবস্হা আছে।
খিদে’ নামের একটি ছড়া লিখেছিলেন আমাদের সবার প্রিয় ছড়াকার লুত্ফর রহমান রিটন। ছড়াটি শুরু হয়েছে এভাবে, ‘আবদুল হাই/করে খাই খাই/এক্ষুণি খেয়ে বলে/কিছু খাই নাই।’
আশপাশে একটু খুঁজে দেখুন, ছড়ার ‘আবদুল হাই’য়ের মতো অনেককেই পাবেন। কানে কানে বলছি এরা কিন্তু সবাই খলিলে একবার হলেও ঘুরে গেছে। এমনি আবদুল হাই’ হতে পারেন আপনি নিজেও। তাই বলছি খলিলে আসুন। তা হলে বুঝবেন কিছুক্ষণ আগে খেয়েও আবদুল হাইদের বারবার খিদে লাগে কেন?
-সাংবাদিক হাবিব রহমান, নিউইয়র্কে।